শিল্পিত ফুটবল এবং সৌন্দর্য যেন একে অপরের পরিপূরক। আর শিল্পকলার সারকথাই তো সৌন্দর্য। যা দেখে মানুষ আনন্দিত হয়, যে সৌন্দর্য মুগ্ধ করে, বুকের মধ্যে হয় অন্যরকম অনুভূতি, নিরন্তর খোরাক যোগায় ভাবনার, সেটাই তো শিল্পকলার সারকথা। এ বিবেচনা থেকে বলা যায়, ফুটবল খেলা তো শিল্পকলারই নামান্তর। বরং এটি অন্য যে কোনো পারফরমিং আর্ট থেকে অনেক বেশি আকর্ষণীয়, অনেক বেশি উজ্জ্বল, অনেক বেশি আনন্দদায়ক। ফুটবল খেলা জীবন্ত ও প্রাণশক্তিতে ভরপুর তো বটেই, বিনোদন হিসেবেও অতুলনীয়। ফুটবলে সৌন্দর্য ও সৃজনশীলতা প্রকাশের ক্ষমতা ও দক্ষতা প্রশ্নাতীত। চোখের পলকে তাৎক্ষণিকভাবে ফুটবল মাঠে শৈল্পিক সৌন্দর্য দিয়ে উপস্থিত দর্শকদের মুগ্ধ করা জাতশিল্পী ছাড়া সম্ভব নয়। সাহিত্য, সংগীত, চলচ্চিত্র, নৃত্য, চিত্রকলা, ভাস্বর্যের মতো ললিতকলা ও শিল্পকর্মও জীবনধর্মী। তবে ফুটবলের আবেদন ও শিল্পকুশলতা ব্যতিক্রমধর্মী। ফুটবল খেলা এমন একটি শিল্পকলা, যার মাধ্যমে দর্শকদের সঙ্গে সরাসরি যোগসূত্র স্থাপিত হয়। খেলা চলার সময় প্রতিটি ক্ষণেই অনুভব করা যায় দর্শকদের আবেগ-উচ্ছ্বাস, আনন্দ-বেদনা, আশা-নিরাশা, ক্ষোভ-যন্ত্রণা, পাওয়া-না পাওয়ার আহাজারি। ২২ জন খেলোয়াড়
১৯৭৭ সাল থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক ‘ক্রীড়াজগত’ পত্রিকার পুরানো সংখ্যাসহ ক্রীড়া্ঙ্গনের বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায় ফেসবুকের A nostalgic journey to Bangladesh sports-এ।
উত্তরমুছুন