পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ২২, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অমরত্বের ঠিকানায় ফিল হিউজ / দুলাল মাহমুদ

ছবি
জীবনের ধর্মই এমন, জীবন কখনো থেমে থাকে না। মৃত্যুর নৈঃশব্দের মাঝেই শোনা যায় জীবনের কোলাহল। এই নৈঃশব্দ, এই কোলাহল বিপরীতমুখী জীবনের দুই অনুষঙ্গ। অবস্থান করে পাশাপাশি। খেলার মাঠে যেমন জয়ের উল্টো পিঠেই থাকে পরাজয়। জয়-পরাজয়ই খেলার আনন্দ, খেলার সৌন্দর্য। একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে অনুভব করা যায় না। জীবন এবং মৃত্যুও তদ্রুপ। মৃত্যু আছে বলেই তো জীবনের মহিমা বুঝতে পারা যায়। মৃত্যু যতই অপ্রত্যাশিত, অভাবিত ও অনাকাঙ্খিত হোক না কেন, তাকে অস্বীকার করা যাবে না। এ কারণে আমরা এমন সব পরিস্থিতির মুখোমুখি হই, যা অবিশ্বাস্য হলেও বাস্তব ও সত্য। গত ২৫ নভেম্বর সিডনি ক্রিকেট মাঠে অস্ট্রেলিয়ার শেফিল্ড শিল্ডে নিউ সাউথ ওয়েলসের পেসার শন অ্যাবোটের তীব্র বাউন্সার মরণ ছোবল হানে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যান ফিল হিউজের গ্রীবায়। হেলমেটও তাঁকে রক্ষা করতে পারেনি। সঙ্গে সঙ্গে লুটিয়ে পড়েন ক্রিজে। তিন দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত হার মানেন ২৬ বছর বয়সী জাত এই ক্রিকেটার। এক নভেম্বরে এসেছিলেন এই পৃথিবীতে, আরেক নভেম্বরে বড় নির্মমভাবে অকালেই চলে গেলেন। নিয়তির এক খামখেয়ালির শিকার হলেন তরুণ এই ব্যাটসম্যান। অবশ্য জীবনের

ফিল সিমন্স কি অনুপ্রেরণা হতে পারবেন? / দুলাল মাহমুদ

ছবি
ক্রিকেটার হিসেবে খুব বেশি হাঁকডাক ছিল না। মাঝারি মানের অল-রাউন্ডার ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্বর্ণযুগের পড়ন্ত বেলায় খেলেছেন প্রায় এক যুগ। এ কারণে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একদমই অপরিচিত নন। মূলত মারকুটে ব্যাটসম্যান ছিলেন। টপ-অর্ডারে ব্যাট করতে নেমে কখনো-সখনো দলকে দেখিয়েছেন জয়ের মুখ। ২৬ টেস্টে সেঞ্চুরি একটি ও হাফ-সেঞ্চুরি চারটি। ১৪৩টি ওয়ান ডে ম্যাচে শতক পাঁচটি ও অর্ধ-শতক ১৮টি। মিডিয়াম পেসার হিসেবে মাঝে-মধ্যে এনে দিয়েছেন ব্রেকথ্রু। টেস্টে মাত্র চারটি পেলেও ওয়ানডেতে উইকেটের সংখ্যা ৮৩টি। সব মিলিয়ে ক্যালিপসো ক্রিকেটারদের মতো সাড়া জাগানো ছিলেন না। তিনি ফিল সিমন্স। বয়স ৫২। অপর জনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন। কিন্তু তেমনভাবে আলোচিত নন। গড়পড়তা মানের ক্রিকেটার ছিলেন। শ্রীলঙ্কার গৌরবোজ্জ্বল দিনে খেলেছেন প্রায় এক দশকের কাছাকাছি। অল-রাউন্ডারই ছিলেন। ব্যাট হাতে টেস্ট কিংবা ওয়ান ডে ম্যাচে কোনো সেঞ্চুরি নেই। ফিফটি যথাক্রমে আট ও চারটি। মিডিয়াম পেসার হিসেবেও নামডাক নেই। উইকেটপ্রাপ্তির সংখ্যা টেস্টে ১৭ এবং ওয়ানডেতে ১৪। ক্রিকেটার হিসেবে তেমনভাবে উজ্জ্বলতা দেখাতে পারেননি। তিনি চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। ব