পোস্টগুলি

অক্টোবর ১৬, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পাকিস্তানের মাটিতে উড়লো গৌরবের জাতীয় পতাকা / দুলাল মাহমুদ

ছবি
কিংবদন্তি সাঁতারু ব্রজেন দাসের চোখে জল! একইসঙ্গে সুইমিং পুলে উপস্থিত সব বাঙালির চোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে আনন্দাশ্রু। কারও পক্ষে নিজেকে সামলিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছিল না। বুকের উপর চেপে বসা ভারী পাথরটা নিমিষেই নেমে যাওয়ার স্বস্তি। চোখের সামনে থেকে সরে গেছে অস্বস্তি, উৎকণ্ঠা আর অসন্মানের কালো চাদর। মুক্তি মিলেছে ব্যর্থতার গ্লানি থেকে। অপমানের যন্ত্রণা থেকে। শেষ পর্যন্ত বাজছে আমাদের জাতীয় সংগীত। এমনিতেই বিদেশের মাটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে যখন জাতীয় সংগীত বাজে, তখন বুকের মধ্যে যে অনুভূতি হয়, তার সঙ্গে অন্য কোনো কিছুর তুলনা চলে না। যতই কঠিন হৃদয়ের মানুষ হোন না কেন, সাধারণত সহজাতভাবেই গড়িয়ে পড়ে ভালোবাসার বারিধারা। আর পাকিস্তানের মাটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় সংগীত শোনার সময় যে আলোড়ন, যে শিহরণ, যে ভাবাবেগ হয়, তা পরিমাপ করার মতো শব্দভা-ার অন্তত আমার জানা নেই। সেটি হয়ে আছে জীবনের অবিস্মরণীয় এক অভিজ্ঞতা। আমার জানা মতে, কূটনৈতিক পর্যায়ের অনুষ্ঠান ছাড়া বড় কোনো পরিসরে পাকিস্তানের মাটিতে সেবারই প্রথমবার বেজেছে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। জাতীয় সংগীত বাজার সঙ্গে সঙ্গে একটু একটু করে উড়তে থাকে বিজয়ের লাল-সবুজ পতাকা। বুকে