পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ৩০, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ক্রীড়া, ক্রীড়াসংস্কৃতি ও ক্রীড়ালেখক সমিতি / দুলাল মাহমুদ

ছবি
সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ একটি স্তম্ভ খেলাধুলা। খেলোয়াড়রা ধারণ করেন উন্নত ও উদার সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ। একটি দেশ বা জাতি তখনই খেলাধুলায় উন্নতি করতে পারে, যখন গড়ে ওঠে তার ক্রীড়া সংস্কৃতি। দীর্ঘস্থায়ী সাফল্য পেতে হলে কিংবা সবার মাঝে খেলাধুলার উপকারিতা, গুরুত্ব ও মূল্যবোধ ছড়িয়ে দিতে হলে ক্রীড়া সংস্কৃতি গড়ে তোলাটা অপরিহার্য। বিশেষত, আমাদের মতো পিছিয়ে পড়া দেশে এটা খুবই প্রয়োজনীয়। এখন মনে হতে পারে, খেলাধুলা তো স্রেফ বিনোদনের অংশ। তার আবার কীসের সংস্কৃতি? এমন প্রশ্ন উত্থাপিত হলে বলা যেতে পারে, সংগীত, নৃত্য, নাটক, সিনেমা, শিল্পকলাও তো বিনোদনেরই মাধ্যম। এসব মাধ্যম তো সংস্কৃতির অংশ হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত। নানানভাবে চলছে এর চর্চা। এর মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সাংস্কৃতিক চেতনা। এজন্য আছে অনেক সংগঠন। আছে নানান রকম কার্যক্রম। তাহলে খেলাধুলা কেন নয়? খেলাধুলার চর্চা কি সীমিত পরিসরে বন্দী হয়ে থাকবে? নাকি কেবলই হুজুক হয়ে থাকবে? আমাদের দেশে খেলাধুলার চর্চা চলছে অনেক আগে থেকেই। বিপুল জনগোষ্ঠিকে ছুঁয়ে যায় বিনোদনের এই মাধ্যমটি। দারুণভাবে তাঁদেরকে প্রভাবিতও করে। এমন একটা অনুকূল পরিবেশ থাকা সত্ত্বেও ক্রীড়া সংস